যৌন পর্যটন গাম্বিয়া অফার অনেক আছে. অনেক সুন্দর সৈকত এবং দুর্দান্ত রেস্তোরাঁ সহ, দেশটি বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের আকর্ষণ করে। যাইহোক, গাম্বিয়ার পর্যটন শিল্পের সমস্যা হল এখানে যৌনতার সামান্য নিয়ন্ত্রণ নেই, যার মানে ভুল জায়গায় গেলে যৌন কার্যকলাপ দেখা সম্ভব। আপনি যাওয়ার আগে আপনি যে দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন তার আইন পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।
জেরিয়াট্রিক সেক্স ট্যুরিস্ট
গ্লোবাল নর্থের যৌন পর্যটকরা গাম্বিয়ায় স্থানীয় পুরুষদের সাথে যৌন মিলনের জন্য ভ্রমণ করে। এই মহিলারা সাধারণত যুক্তরাজ্য বা নেদারল্যান্ডসের। তারা প্রায়শই 40 বছরের বেশি বয়সী হয়।
গাম্বিয়া একটি ছোট দেশ যেখানে 2.5 মিলিয়ন বাসিন্দা রয়েছে। এটি 1965 সালে ব্রিটেন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। পর্যটন শিল্প সত্ত্বেও, এটি একটি উচ্চ বেকারত্বের হার সহ একটি দরিদ্র জাতি। পর্যটন তার জিডিপির প্রায় 20 শতাংশের জন্য দায়ী।
গাম্বিয়ার যৌন পর্যটন গাম্বিয়ান তরুণদের সস্তা শ্রমের উপর ভিত্তি করে। অল্প মজুরি এবং কর্মসংস্থানের অভাবের কারণে অল্পবয়সী ছেলেরা অনুপ্রাণিত হয়। এই দরিদ্র পুরুষরা বয়স্ক মহিলাদের সাথে যৌনমিলনে আনন্দ খুঁজে পায়।
গাম্বিয়ার যৌন পর্যটন শিল্প থাইল্যান্ড এবং জ্যামাইকার প্রতিদ্বন্দ্বী। যাইহোক, গাম্বিয়ায় পুরুষ যৌন পর্যটনের তুলনায় নারী যৌন পর্যটনের একটি ছোট বাজার রয়েছে। অন্যান্য দেশের মত নয়, এই বয়স্ক মহিলারা মূলত গ্লোবাল নর্থের।
এই নারীদের অনেকেরই নিজ দেশে ব্যর্থ বিয়ে হয়েছে। তদুপরি, ইউরোপীয় মহিলারা গাম্বিয়ার সুন্দর দৃশ্য এবং বন্ধুত্বপূর্ণ আতিথেয়তার কারণে প্রলুব্ধ হয়েছেন।
গাম্বিয়া যুক্তরাজ্য থেকে হাজার হাজার বয়স্ক নারী পেয়েছে। একটি চ্যানেল 4 ডকুমেন্টারি, সেক্স অন দ্য বিচ, এতে যৌন ব্যবসার বাস্তবতা তুলে ধরেছে। আফ্রিকান জাতি।
গাম্বিয়ার কর্তৃপক্ষ যৌন ব্যবসার বিরুদ্ধে জনসমক্ষে আবেদন করেছে। যাইহোক, একটি জনপ্রিয় দম্পতি dating অ্যাপস সমালোচনার পরোয়া করে না। কেউ কেউ গ্রেফতার হওয়ার কথাও বলেন।
জুন মাসে, গাম্বিয়া ট্যুরিজম বোর্ড উচ্চ পর্যায়ের পর্যটকদের জন্য অনেক সংস্থার সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার জন্য যুক্তরাজ্য সফর করে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল প্যাকেজ ছুটির চিত্র থেকে দূরে সরে যাওয়া এবং অন্যান্য আকর্ষণ প্রচার করা।
গাম্বিয়া তার সৈকতের জন্যও পরিচিত। তবে সেসব সৈকত যৌন পাচারের জন্য ব্যবহৃত হয়। দেশে নারী ও শিশুরা জোরপূর্বক শ্রমের শিকার হয়।
গাম্বিয়ার যৌন অর্থনীতি যুবক পুরুষদের বয়স্ক মহিলাদের সাথে যৌন মিলনের জন্য অর্থনৈতিক সুযোগ প্রদান করে। যাইহোক, গাম্বিয়া সরকার উদাসীন যৌনতা বন্ধ করতে চাইছে।
শিশু যৌন পর্যটক
চাইল্ড সেক্স ট্যুরিজম হল একটি অভ্যাস যেখানে বিদেশ থেকে আসা পর্যটকরা 18 বছরের কম বয়সী লোকদের সাথে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়। এটি শিশুর বাবা-মায়ের অনুমতি নিয়ে করা হয় যদি তারা পর্যটকদের নিয়ে আসে।
গাম্বিয়ার অনেক পর্যটন গন্তব্যে শিশুরা ঝুঁকিতে রয়েছে। 2003 সালে ইউনিসেফের একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে পর্যটকরা শিশুদের নির্যাতন করছে।
গাম্বিয়াতে, বেশ কয়েকটি ট্যুর অপারেটর যৌন পর্যটনকে সহজতর করে এমন পরিষেবার প্রচার করে। যাইহোক, জড়িত বেশিরভাগ মেয়ে শিশু নয় এবং নিজেদেরকে সেরকম মনে করে না। তারা বুঝতে পারে না তাদের বিশেষ সুরক্ষা তাদের বয়সের কারণে।
এই মেয়েদের অনেককে তাদের যৌনতার জন্য অর্থ প্রদান করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, কেউ কেউ পর্যটকদের কাছ থেকে উপহার পান, এবং কিছুকে তাদের স্কুলের ফি প্রদানের প্রস্তাব দেওয়া হয়।
শিশু যৌন পর্যটন গাম্বিয়ার একটি সমস্যা যা সুপরিচিত নয়। এই ধরনের অপরাধের জন্য খুব কম বিচার আছে। শক্ত প্রমাণের অভাবের কারণে এটি বড়।
উপরন্তু, গাম্বিয়ায় নীরবতার সংস্কৃতি রয়েছে যা শিশুদের অপব্যবহার প্রকাশ করতে বাধা দেয়। এই সংস্কৃতিটি পর্যটন শিল্পে বিশেষভাবে বিপজ্জনক, কারণ এটি শিকারীদের হোটেল এবং মোটেলের মতো জায়গায় লুকিয়ে থাকতে দেয়।
অনেক লোক এই পর্যটন গন্তব্যগুলিকে নিরাপদ বলে মনে করে না এবং স্থানীয় জনগণ তাদের প্রতি অন্ধ দৃষ্টি রেখেছে। তবুও, ঘটনাটি রয়ে গেছে যে পর্যটকরা গাম্বিয়াতে অনেক শিশুকে যৌন নির্যাতন করছে।
ECPAT, একটি আন্তর্জাতিক বেসরকারী সংস্থা, গাম্বিয়ার শিশু এবং যুবকদের সহায়তা করে। এটি প্রাথমিক গবেষণা পরিচালনা করে এবং দেশের বিভিন্ন সেক্টর থেকে তথ্য একত্রিত করে।
গাম্বিয়াতে, গাম্বিয়ান পুলিশ বাহিনীর উচিত শিশু সুরক্ষার বিষয়ে একটি নীতি তৈরি করা এবং শিশু সুরক্ষার বিষয়ে বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা। এটি অপব্যবহারের অবস্থানগুলি সনাক্ত করতে সহায়তা করবে৷ তদুপরি, সরকারকে ট্যুর অপারেটর এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে সহযোগিতা করা উচিত।
সরকারের উচিত মানব পাচারের তদন্তও করা। প্রসিকিউটরদের এসব মামলার বিচারের ক্ষমতা দিতে হবে। উপরন্তু, পাচারের শিকার ব্যক্তিদের কীভাবে শনাক্ত করা যায় সে বিষয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত।
মহিলা যৌন পর্যটক
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, গাম্বিয়া যৌন পর্যটনের জন্য একটি হট স্পট হয়ে উঠেছে। এটি ইউরোপীয় মহিলাদের মধ্যে বিশেষভাবে সাধারণ হয়ে উঠেছে। এই নারীদের অনেকেই নিজ দেশে ব্যর্থ বিয়ে করেছেন।
গাম্বিয়াতে, থাইল্যান্ডকে প্রতিদ্বন্দ্বী করে যৌন পর্যটন একটি বড় ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই প্রথা অনেক বেড়েছে।
গাম্বিয়ার যৌন পর্যটন মূলত তরুণ গাম্বিয়ান পুরুষদের সস্তা শ্রমের উপর ভিত্তি করে। এই পুরুষদের কখনও কখনও বামস্টার বলা হয়, এবং পর্যটকরা প্রায়ই মেয়েদের সাথে দেখা করার জন্য তাদের ব্যবহার করে। তারা পর্যটকদের যৌন সেবা প্রদান করে এবং পর্যন্ত উপার্জন করে দিনে 2,000 ডালাসি.
এই bumsters কিছু থেকে অভিবাসী সুইডেন এবং হল্যান্ড। অন্যরা পর্যটন শিল্পে কাজ করে। তাদের নেতিবাচক খ্যাতি সত্ত্বেও, এই তরুণরা গাম্বিয়ার পর্যটন শিল্পে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে।
এই স্থানীয় পুরুষদের অনেক অন্তরঙ্গ আছে সম্পর্ক মহিলা পর্যটকদের সাথে। পর্যটক আসার আগে প্রায়শই এই মিথস্ক্রিয়াগুলি অনলাইনে সাজানো হয়।
এই পর্যটকদের মধ্যে কয়েকজন বয়স্ক। বয়স্ক মহিলারা প্রায়ই যুবকদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে গাম্বিয়ায় ভ্রমণ করেছেন। অধিকাংশ থেকে হয় ইউরোপ. যাইহোক, কেউ কেউ আফ্রিকার এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক হতে পারে।
এই যুবকদের অনেকেই একজন বয়স্ক, ধনী পশ্চিমা মহিলার সাথে সম্পর্ককে তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতির সুযোগ হিসেবে দেখেন। তাদের জন্য ইউরোপে পাড়ি জমানোও একটা সুযোগ।
গাম্বিয়া একটি ছোট পশ্চিম আফ্রিকান জাতি. এর জনসংখ্যা মাত্র 2.5 মিলিয়ন। ফলে দেশটি পর্যটনের ওপর নির্ভরশীল। এই হিসাবে, এটি প্রায় 200,000 লোক নিয়োগ করে। পর্যটন দেশের জিডিপির প্রায় 20 শতাংশের জন্য দায়ী।
দেশের রপ্তানি আয়ের প্রায় ২০ শতাংশই নিয়ে আসে পর্যটন। বিশ্বব্যাপী আর্থিক মন্দার কারণে পর্যটন শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই সময়ে অনেক ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সৌভাগ্যবশত, গাম্বিয়া সরকার দেশের চিত্র পরিবর্তন এবং টেকসই পর্যটনকে উৎসাহিত করার চেষ্টা করছে।
যদিও গাম্বিয়ায় যৌন পর্যটন বেআইনি, সরকার এটি প্রতিরোধ করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে কয়েকটি পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে যৌন অর্থনীতিতে জড়িত গাম্বিয়ানদের গ্রেপ্তার।
গাম্বিয়ায় দাসত্ব
গাম্বিয়াতে দাসপ্রথার সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কুন্তা কিন্তের গল্প, যিনি দ্বীপে ক্রীতদাস ছিলেন। পশ্চিম আফ্রিকার ক্রীতদাসদের মধ্যে ছয়জনের একজন এই এলাকা থেকে এসেছে।
গাম্বিয়া নদী ছিল পশ্চিম আফ্রিকার প্রথম অঞ্চল যেটি আটলান্টিকের দাস ব্যবসায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এটি সেনেগাল এবং মালির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য ধমনী হবে।
ইউরোপীয়রা তাদের প্রভাবের ক্ষেত্র প্রসারিত করার সাথে সাথে তারা পুরানো ম্যান্ডিঙ্কা আদেশকে দুর্বল করতে সাহায্য করেছিল। 19 শতকের মাঝামাঝি অঞ্চলে তাদের শাসনের অবসান ঘটে।
1800-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে, ব্রিটিশ এবং ফরাসিরা এই অঞ্চলের উপর ঔপনিবেশিক শাসন চাপিয়েছিল। তারা এই অঞ্চলে ক্রীতদাসদের খুঁজে পেয়ে তাদের বন্দী করে। এই ক্রীতদাস মানুষদের পরে পাঠানো হয় ক্যারিবিয়ান.
যদিও 19 শতকের মাঝামাঝি সময়ে ট্রান্স-আটলান্টিক বাণিজ্য কার্যত অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল, গাম্বিয়া পাচারের কেন্দ্র হিসাবে অবিরত ছিল। হাজার হাজার ক্রীতদাস মানুষকে ক্যারিবিয়ানের চিনির বাগানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
যদিও গাম্বিয়া তুলনামূলকভাবে ছোট, দেশটি বিস্তৃত জাতিগোষ্ঠীর আবাসস্থল। অধিকাংশ গাম্বিয়ান মুসলিম. কয়েকটি আদিবাসী ভাষাও বলা হয়। বর্তমানে, জনসংখ্যার 80 শতাংশ গ্রামীণ গ্রামে বাস করে।
পর্যটন গাম্বিয়ার একটি প্রধান শিল্প। গাম্বিয়া নদী সাফারি একটি জনপ্রিয় আকর্ষণ। দর্শনার্থীরা একটি নৌকায় চড়তে পারে যা তাদের সময়মতো ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
গাম্বিয়ার রুটস মিউজিয়াম এবং স্লেভারি মিউজিয়াম গাম্বিয়ার দাসত্বের ইতিহাসের একটি আভাস দেয়। জাদুঘরে একটি ক্রীতদাস জাহাজের প্রতিরূপও রয়েছে।
গাম্বিয়ার দাসত্বের ইতিহাস সম্পর্কে জানার আরেকটি উপায় হল 1976 সালের রুটস উপন্যাসের মাধ্যমে। অ্যালেক্স হ্যালি তার পরিবারের ইতিহাস সেই দ্বীপে ফিরে পান যেখানে তার প্রপিতামহ দাসত্ব করেছিলেন। তার চাচাতো ভাই এখনও সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব দেয়।
গাম্বিয়া একটি মুক্ত এবং গণতান্ত্রিক জাতি হওয়া সত্ত্বেও, জাতিভেদ প্রথা খুবই গভীরে প্রোথিত। জাতিভেদ প্রথা দূর করার জন্য সরকারকে যা যা করা যায় তা করতে হবে।
সম্প্রতি, গাম্বিয়া-ডেনমার্ক-ভিত্তিক একজন মানবহিতৈষী গাম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন সরকারের কাছে জাতপাতের সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে কেন্দ্রীয় নদী অঞ্চল জুড়ে দাসপ্রথা দূর করতে সরকারের ইচ্ছুক হওয়া উচিত।
রেফারেল: